হয়রানীর শেষ কোথায়!জামালপুরের বিআরটিএ অফিসে হয়রানি দিন দিন বেড়েই চলছে,তার কারন নিচে দেওয়া হলো প্রমান সহ।আর কিছু কথা বলে দরকার,আমাদের তার কারন হলো:যেভাবে জামালপুরের বিআরটিএ অফিসে হয়রানি হচ্ছে মানুষ জন।জামালপুরের মানুষ গুলো প্রায় সমস্যা হচ্ছে।তার কিছু তথ্য জেনে নিন:
জামালপুরের বিআরটিএ অফিসে হয়রানি দিন দিন বেড়েই চলছে ,করোনার কয়েকদিন আগে হেনা মটরস হতে গাড়ির কাগজ বুঝে নিলাম, চলে গেলাম জামালপুর বিআরটিএ অফিসে, আমাকে বলা হয় এভাবে গাড়ীর লাইসেন্স দেয়া হয় না, যে শো-রুমে গাড়ি কিনেছেন সেখানে কাগজ জমা দেন, ওরাই লাইসেন্স করে দিবে, আমি বলি ওরা শো-রুম আবার কোন দিন বিআরটিএ অফিস খুললো?
শো রুমে তিন হাজার টাকা বেশি চায়, কেনো আমি তাদের টাকা বেশি দিবো? আপনারা করে দেন, নিকটস্থ ব্যাংকে ২১২৭৩ টাকা জমা রশিদ দেখালাম, তখন অফিসের এক লোক বলে অফিস খরচ লাগবে তিন হাজার।
জামালপুরের বিআরটিএ অফিসে হয়রানি দিন দিন বেড়েই চলছে:
আমার কাছে টাকার জন্য নানান টালবাহানা করলে, আমি আমার সাংবাদিক পরিচয় দেই এবং সিনিয়র সাংবাদিক ও হিউম্যান রাইডস কর্মকর্তা জামালপুরের জাহাঙ্গীর সেলিম ভাইকে ফোন ধরিয়ে দেই। ফোনে ভাই ভাই বলে অস্থির হলেন কর্মকর্তা, বললেন টেনশন লিয়েন না ভাই, আপনার লোক, টেনশন লিয়েন না, আমি করে দিচ্ছি ভাই, অফিসে আসবেন, চায়ের দাওয়াত থাকলো, তারপর ফোন কেটে দিলেন ঐ কর্মকর্তা। পরে আমার কাগজের জের জবর পেশ ভুল খোঁজার চেষ্টা শুরু হলো । বলে ট্যাক্স টোকেন আলাদা লাগবে, দু দিন পর শো রুম হতে সেটাও নিয়ে দেই, আবার বলে আয়কর সার্টিফিকেট লাগবে সেটাও সৈনিক ফটোস্ট্যাটে অনলাইন হতে জোগার করে দেই। অফিসে গেলে সেদিন বলে স্যার চলে গেছে আগামীকাল আসুন। তারপর শুরু হলো করোনা। প্রায় এক বছর হতে চলল এখনও মোটর বাইকের রেজিষ্ট্রেশনের জন্য কাগজই জমা দিতে পারলাম না। ড্রাইভিং লাইসেন্সের কাহিনী আবার আরেক রকম, ড্রাইভিং লাইসেন্স এর কথা অন্য দিন বলবো।প্রচার করেছে:মোঃ হারুন-অর-রশিদ।জামালপুরের বিআরটিএ অফিসে হয়রানি দিন দিন বেড়েই চলছে,তা যেনো যে আর না থাকে।আমরা সুস্থ মত লাইসেন্স করতে পারি।
জামালপুর ডেক্স
No comments:
Post a Comment