জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার মিস্ত্রিপাড়া গ্রামে বিয়ের দাবিতে প্রেমিক কার্তিক সূত্রধর ২৮ বাড়িতে অনশনে বসেছে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী প্রেমিকা শ্রাবন্তী ২১)। শ্রাবন্তী দুই ভাইবোনের মধ্যে ২য়। পিতার নাম রবি চন্দন সূত্রধর এবং প্রেমিক কার্তিক ওই গ্রামের মিলন সাধুর ছেলে। কার্তিক উপজেলার একে মেমোরিয়াল কলেজের ছাত্র। পাশাপাশি বাবার দেওয়ানগঞ্জ বাজারের চিরা-দই এর ব্যাবসা দেখাশুনা করে এবং প্রেমিকা একই গ্রামের বাসিন্দা ও আনন্দমোহন সরকারি সরকারি কলেজের অনার্স ৩য় বর্ষের ছাত্রী। এ ঘটনার পর থেকেই প্রেমিক কার্তিক পলাতক রয়েছে।
দেওয়ানগঞ্জে বিয়ের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর অনশন করেছ।তার র্সম্পকে কিছু কথা অাজ বলে হবে।আমাদের বাংলাদেশ বা আমাদের সমাজ যে কি অবস্থা তা বলে বুঝানো যায় না।কারন অামাদের সমাজ টা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।আমাদের সমাজ টা নষ্ট হওয়ার কারন টা হলো শিক্ষার অভাব।বিয়ের অাগে যদি
শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করার অনুমনি দেয়,কোন মেয়ে তাহলে তাকে অার কোন ছেলে বিয়ে করবে না।
আর যদি বিয়ে অাগে কোন প্রেমিক শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করতে চায়,তাহলে বুঝবেন,সে আপনার দেহ কে চায়।ঠিক তেমনি করে দেওয়ানগঞ্জ বিয়ের দাবিতে প্রেমিক কার্তিক সূত্রধর ২৮ বাড়িতে অনশনে বসেছে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী প্রেমিকা শ্রাবন্তী।
স্থানীয়রা দেওয়ানগঞ্জ নিউজকে জানান, চার বছর আগে কার্তিকের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। এরপর ধীরে ধীরে গড়ে উঠা প্রেমের সম্পর্ক আরো গভীর হতে থাকে। এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে বিভিন্ন সময় শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন হয়। পরে মেয়ে বিয়ের জন্য চাপ দিলে প্রেমিক কার্তিক বিয়ে করতে রাজি হয়। একপর্যায়ে পরিবারের চাপে বিয়ে করতে অসম্মতি জানায়। পরিবারের চাপে ৯ জুলাই রোজ বুধবার কার্তিক অন্যত্র বিয়ে করতে গেলে প্রেমিকা সকালে প্রেমিকের বাড়িতে অবস্থান নিয়ে অনশন শুরু করে।
প্রচারে:জামালপুর ডেক্স।
No comments:
Post a Comment