বাংলাদেশঃ মেজর অব. সিনহা রাশেদ খান হত্যা কি আসলে কাকতালীয় ব্যাপার!
ঈদের আগের দিন কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভ সড়কের মাঝপথে গাড়ি থামিয়ে মেজর (অব.) সিনহাকে বুকে গুলি করে হত্যা করে এস আই লিয়াকত।
পুলিশের রিপোর্ট অনুযায়ী, মেজর (অব.) সিনহা কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে নিজের গুলি বের করে পুলিশকে গুলি করতে চায়। কিন্তু পুলিশ আত্মরক্ষার্থে গুলি চালায়।
মেজর (অব) সিনহা ছিলেন এসএসএফ এর সদস্য। একজন এসএসএফ সদস্য কতটা ওয়েল ট্রেইন্ড ও ফিজিক্যালি ক্যাপাবল তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
মেজর (অব.) সিনহা যদি আসলে চাইতেন পুলিশকে হত্যা করতে, তাহলে খালি হাতেও এই ৫-৬ জন পুলিশ তার সাথে পারত না। আর পিস্তল দিয়ে তো একাই ১০-১৫ জনকে খতম করার ক্ষমতা রাখে এইসব এসএসএফ এর মেজররা।
এটা একটা পরিকল্পিত হত্যাকান্ডা এতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। সন্দেহ এস আই লিয়াকতের দিকে। কিন্তু একজন এসআই এর এত বড় বুকের পাঠা নেই যে এই রকম একজন মেজরকে হত্যা করবে। ঐ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাস যে কিনা ইসকনের সদস্য, তার দিকেও আংগুল চলে যায় এই হত্যাকান্ডের।
কক্সবাজারে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান নিহত হওয়ার ঘটনায় তার মা’কে ফোন করে সমবেদনা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
অনেকেই বলছে "র" এর হাত আছে। যদি থাকে, তাহলে আজীবনেও এই হত্যার বিচার হবে না। স্কিন সর্ট নিয়ে রাখেন।
শুধু একটা মেজর না, ১০টা জেনারেল মারলেও কোন বিচার হবে না।বাংলাদেশের সেনাবাহিনির মেজর কে মেরে দিয়েছে,তার বিচার চায়।যদি বিচার না হয় তাহলে অনেক মেজর কিংবা বড় র্কমর্কতা কে মেরে ফেলবে।বাংলাদেশ কঠিন একটা জালে ফেসে গেছে।
JAMALPURDESK
No comments:
Post a Comment