Dr. Sultana Parveen |
মৃত্যুর পর ডা. সুলতানার মুখমণ্ডলে জখম ও গলায় কালচে দাগ থাকা একটি ছবি ছড়িয়ে পড়লে গত শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে তারা এ দাবি করে।
জামালপুর প্রেস ক্লাবে অনুষ্ঠিত ওই সংবাদ সম্মেলনে মৃত চিকিৎসকের বাবা রেলওয়ের অবসরপ্রাপ্ত পরিদর্শক মো. আলাউদ্দিন আজাদ বলেন, ‘আমার মেয়ের মৃত্যুর ঘটনাটি আত্মহত্যা বলে আমাদেরকে ধারণা দেওয়া হয়েছিল। তার কক্ষে পেথিডিনের অ্যাম্পুল পাওয়ার কথা পুলিশ ও চিকিৎসকরা বলেছিলেন।
জামালপুরের সেই চিকিৎসককে হত্যা করা হয়েছে।24 BD NEWS
আমার মেয়ে বিসিএস ক্যাডার ছিল। গরিবের ডাক্তার বলে জামালপুরে তার অনেক সুনাম রয়েছে। এমন একজন মানুষ আত্মহত্যা করতে পারে না। আর কোনো একজন মানুষ যদি পেথিডিন আসক্ত হয়েই মারা যায়, তাহলে তার মুখের বা শরীরের এই বীভৎস অবস্থা হবে কেন? শরীরে অতিমাত্রায় পেথিডিন ইঞ্জেকশন নিলে তার নিস্তেজ হয়ে বিছানায় পড়ে থাকার কথা ছিল।’
তিনি আরো বলেন, ‘তার মুখমণ্ডল ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে রক্তাক্ত জখম এবং শ্বাসরোধ করে হত্যা করার মতো গলায় কালচে দাগ ছিল। বিষয়টি ওই দিন আমাদেরকে কেউ জানতে দেয়নি। আমাদের অনেক দেরিতে খবর দিয়েছে পুলিশ।
মরদেহ দেখার জন্য সাহায্য চাইলেও অনুমতি দেয়নি স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগ। আমার মেয়ের ময়নাতদন্তের বিষয়েও অনেক গাফিলতি করা হয়েছে। মর্গের বাইরে খোলা জায়গায় তার ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। আমার মেয়ের মৃত্যু নিয়ে এত কিছু লুকোছাপা ও অবহেলা করার পেছনে নিশ্চয়ই কোনো রহস্য আছে। আমি আমার মেয়ে হত্যার সঠিক বিচার চাই।’পুরের সেই চিকিৎসককে হত্যা করা হয়েছে।
জামালপুরের সেই চিকিৎসককে হত্যা করা হয়েছে।24 BD NEWS
No comments:
Post a Comment